bangladeshijokes24 .co.nr Bangladeshi Jokes
12:32 AM

টুকরো টাকরা-৪

১.

এক আম্পায়ারের কাণ্ড-কীর্তি মোটেই পছন্দ হচ্ছিল না দর্শকদের। পুরো গ্যালারি থেকেই দুয়োধ্বনি ভেসে আসছিল, ‘এই ব্যাটা আম্পায়ার… ভুয়া… বের হ… আহা, নিশ্চিত আউটটা দিল না…।’
একপর্যায়ে মাঠ থেকে বেরিয়ে গ্যালারিতে গিয়ে বসলেন আম্পায়ার। পাশ থেকে এক দর্শক বললেন, ‘কী ব্যাপার, আপনিও দর্শক হয়ে গেলেন নাকি?’
আম্পায়ার: না মানে… আপনাদের চিৎকার-চেঁচামেচি শুনে মনে হলো, এখান থেকেই বোধ হয় খেলাটা ভালো দেখা যায়!
[ ভুত এফ এম এর বেস্ট ক্লিপ ডাউনলোড http://adf.ly/X5Q3A]

২.

খেলার মাঝপথে এক ফিল্ডারকে বললেন আম্পায়ার, ‘অনেকক্ষণ ধরে লক্ষ করছি। এখন আর না বলে পারছি না। তুমি ব্যাটসম্যানকে ভেংচি কেটে বিরক্ত করছ কেন?’
ফিল্ডার: আমিও অনেকক্ষণ ধরে লক্ষ করছি। এখন আর না বলে পারছি না। ক্রিজে কী হচ্ছে, সেদিকে আপনার একেবারেই মনোযোগ নেই!
[স্প্যানিশ শিখুন http://adf.ly/X5Q3A ]


৩.

ব্যাটসম্যানের কবজির একটু ওপরে বল লেগে ক্যাচ উঠল। ফিল্ডার বল ধরতেই আম্পায়ার এক আঙুল তুলে ঘোষণা দিলেন, আউট!
ব্যাটসম্যান: সে কী! বল তো আমার হাতে লাগেনি! আউট হলাম কী করে?
আম্পায়ার: আগামীকালের খেলার খবর পাতা দেখে নিয়ো!

[পার্ট টাইম জবের জন্য http://adf.ly/X5R30 ]


৪.

বোল্ড!
ব্যাটসম্যান: সে কী! আমি এ আউট মানি না। বল তো উইকেট স্পর্শই করেনি। সম্ভবত বাতাসে উড়ে বেল পড়ে গেছে।
আম্পায়ার: তোমার বাতাসকে বলো, তোমাকেও যেন উড়িয়ে মাঠের বাইরে নিয়ে ফেলে।
 
ব্যাবসায় গতি আনতে ভিজিট করুন http://adf.ly/X4lfL ]

৫.

রাজা নেমেছেন ক্রিকেট খেলতে। অন্য রাজ্যের এক অতিথি হলেন বোলার। বোলার বল ছুড়লেন, বল লাগল রাজার পায়ে। চিৎকার করে উঠলেন বোলার, ‘হাউজ দ্যাট!’
আম্পায়ার: জাহাঁপনা, আমার মনে হয়, এই মুহূর্তে প্রাসাদের অভ্যন্তরে গিয়ে রাজকার্যে মনোনিবেশ করা আপনার জন্য একান্ত জরুরি।
রাজা: কী বলছ, ঠিক বুঝতে পারছি না। সহজ করে বলো।
আম্পায়ার: জাহাঁপনা আপনি আউট!

[ জিসান ফটোগ্রাফি http://adf.ly/X5Qnd]
 

6:02 AM

নিজাম ডাকাতের হুক

নিজাম ডাকাত সরাইখানায় ঢুইকা শরাবের অর্ডার দিছে। এমন সময় সরাইখানার মালিক তার দেইখা আগায়া আসলো।

মালিকঃ আরে নিজাম, এতোদিন পর কোত্থেইকা আইলা?
নিজামঃ আর বইলো না এই যুদ্ধে যুদ্ধে দিন কাটাইতেছি।

মালিকঃ তোমার পায়ে কি অইছে? অইখানে কাঠ লাগাইছো দেখতাছি। হারাইলা ক্যামনে?
নিজামঃ এই এক জায়গায় ডাকাতি করতে গিয়া এই অবস্থা।

মালিকঃ তোমার বামে হাতে হুক লাগাইছো। ঘটনা কি? হাত গেলো ক্যামনে?
নিজামঃ আরেক জায়গায় ডাকাতি করতে গিয়া।

মালিকঃ তাতো বুঝলাম। তোমার হাত গেলো পা গেলো। এক চোখে পট্টি লাগাইছো। গেলো ক্যামনে?
নিজামঃ ওহ মাথার উপর কাউয়া ঘুরতেছিলো অনেকগুলা। উপরে তাকাইতেই "পিচিক"!

মালিকঃ কসকি মমিন?! কাউয়া হাগলে চোখ নষ্ট অয়?! কোনদিন এই ঘটনা ঘটছিলো?
নিজামঃ যেইদিন হাতে হুক লাগাইছিলাম।


[স্প্যানিশ শিখুন http://adf.ly/X5Q3A ]

5:55 AM

রমজানুল মোবারক

দুই ধর্মযাজক ডেভিড ও মাইকেল মরুভূমিতে আটকা পড়েছেন। তেষ্ঠায় বুকের ছাতি ফেটে যাওয়ার যোগাড়। তখন হঠাৎ পঞ্চাশ গজ সামনে মসজিদ দেখা গেলো। ডেভিডের মাথায়তো বুদ্ধি চাপলো। সে মাইকেলকে বললো আয় নাম বদলায়ে নেই নইলে ওরা কিচ্ছু খেতে দিবেনা। আমার নাম আহমেদ, তোরটা তুই ঠিক কর।

মাইকেল নাম বদলাতে অনিচ্ছা প্রকাশ করলো। তারা দ্রুতযোগে মসজিদে প্রবেশ করে ইমামের সাথে দেখা করলো। নাম জিজ্ঞেস করা হলে ডেভিড বললো তার নাম আহমেদ। আর মাইকেল নিজের নামই বললো।

ইমাম একজনকে বললেন, "মাইকেলের জন্য দানাপানির ব্যবস্থা করা হোক" আর ডেভিডের দিকে ঘুরে বললেন, "আহমেদ, রমজানুল মোবারক" ! ! !

[ব্যাবসায় গতি আনতে ভিজিট করুন http://adf.ly/X4lfL ]

5:32 AM

আবুইল্যার নতুন গাড়ী

আবুইল্যা নতুন গাড়ি কিন্যা ড্রাইভ দেয়া শুরু করছে। তার ড্রাইভিং এর মাইল স্পীড এতো জোরে যে পুলিশ মিলিটারীরে খবর দিলো। আবুইল্যা মিলিটারী ক্যাম্পের সামনে গিয়া ধরা খাইলো। মিলিটারী অফিসার চেক গার্ড সবাই মিলে তারে ঘিরে ধরলো।

চেক গার্ডঃ স্যার আপনাকে গ্রেপ্তার করার আদেশ দেয়া হয়েছে।
আবুইল্যাঃ কি কইলি। তুই জানোস আমার পরিচয়? আমার কতো পাওয়ার?

চেক বক্সের ভিতর থেইকা মিলিটারী অফিসার চিল্লা চিল্লি শুইনা আবুইল্যার কলার ধইরা রাস্তার পাশে থাকা ২০০টা রোড ব্লক গুলা দেখাইয়া কইলো "যা এইগুলারে তুইলা রাস্তার এপারে লইয়া আন। চর্বি কমা।"

আবুইল্যাঃ ভ্যাঁ ভালা হৈতাছেনা কৈয়া দিলাম।

গুনতে গুনতে ১৯১টা রোড ব্লক যখন তোলা অইলো আবুইল্যা দেখে তার পুরনো ক্লাসমেট লেফট্যানেন্ট পাপ্পু এদিকে আইতেছে।

আবুইল্যাঃ দোস্তো পাপ্পু রে...
পাপ্পুঃ আরে আবুল তোরে কে এরকম করাইতেছে?
আবুইল্যাঃ তোর অফিসারে
পাপ্পুঃ কসকি? অফিসার... এক্ষুণি উনার কাছে ক্ষমা চাও...

এরপর ঘুইরাই আবুইল্যার দিকে ফিরলো, "ইয়ে মানে দোস্ত, আর একটু পর ডিউটি শেষ। সবাই ঘুমাইতে যাইবো গা, তুই কষ্ট কইরা এই ১৯
১টা ব্লক রাস্তার ঐ পারে আবার রিটার্ণ দিয়া আয়..."

[ ভুত এফ এম এর বেস্ট ক্লিপ ডাউনলোড http://adf.ly/X5Q3A]

11:30 PM

স্কুল রঙ্গ

১.

পাপ্পুঃ এম্মা! অংকের টিচার ভালা না!
মাঃ ক্যান কি অইছে?
পাপ্পুঃ হেয় এক একবার একেক রকম ভুল করে!
মাঃ যেমন?...
পাপ্পুঃ গত সপ্তায় শিখাইলো ৫+৪=৯। পরশু শিখাইলো ৬+৩=৯। আর আইজগাও শিখাইলো ৭+২=৯। আমি তো কনফিউজড।
[ ভুত এফ এম এর বেস্ট ক্লিপ ডাউনলোড http://adf.ly/X5Q3A]
মাঃ আমি আগেই কইছিলাম তোর স্কুল ভালা না!

[স্প্যানিশ শিখুন http://adf.ly/X5Q3A ]

২.

ক্লাসে দেরী করে আসাতে ধরা খেয়ে গেলো হাবলু আর গাবলু।
টিচারঃ কিরে তোরা এতো দেরি কইরা ক্লাসে ঢুকলি ক্যান আর গায়ে ইটের গুড়া, মাটির দাগ ক্যান?
হাবলুঃ না মানে পথে একটা গাড়ির তলে পড়তে লাগছিলাম তাই এই অবস্থা।
টিচারঃ আর গাবলু তুই?
গাবলুঃ না মানে ওই গাড়িটা ভাঙতে হাবলুরে ইটা মাটির ঢেলা সাপ্লাই দিতেছিলাম।
[ব্যাবসায় গতি আনতে ভিজিট করুন http://adf.ly/X4lfL ]

একটু পর পাপ্পু ঢুকলো ক্লাসে, হাবলু গাবলুর দিকে তাকায়ে বললো,
পাপ্পুঃ আমারে গাড়ি ভাইবা বেকুব হইয়েন না! গার্লস স্কুলের সামনে থেইকা এই দুইটারে উদ্ধার করতে গিয়া এই অবস্থা!

[ জিসান ফটোগ্রাফি http://adf.ly/X5Qnd]

৩.

পাপ্পু ধরা খাইছে খাতায় প্রিন্সিপালের নামে লেখার কারণে।
প্রিন্সিপালঃ এই বেয়াদব এটা লেখছো? "আল্লাহ শাস্তি দিক আমাদের প্রিন্সিপাল..."
পাপ্পুঃ উঁহু ভুল! আসল লিখতে চাইছিলাম "আল্লাহ শাস্তি দিক আমাদের প্রিন্সিপালের শত্রুদেরকে", পুরাটা লেখার আগেই খাতা নিয়ে ফেললো।
[পার্ট টাইম জবের জন্য http://adf.ly/X5R30 ]

8:14 AM

টুকরো টাকরা-৩

১. চিঠি পোস্ট করতে পোস্ট অফিসে গেছে নিতু।
কর্মকর্তা: চিঠিটা যদি দ্রুত পৌঁছাতে চান, খরচ পড়বে ৪০ টাকা। আর যদি স্বাভাবিক নিয়মেই পাঠাতে চান, তাহলে খরচ পড়বে ৫ টাকা।
নিতু: সমস্যা নেই, আমার তেমন কোনো তাড়া নেই। প্রাপক তার জীবদ্দশায় চিঠিটা পেলেই হলো।
কর্মকর্তা: তাহলে আপনাকে ৪০ টাকাই দিতে হবে!
[ ভুত এফ এম এর বেস্ট ক্লিপ ডাউনলোড http://adf.ly/X5Q3A]


২.শাহীন গেছে পোস্ট অফিসে।
শাহীন: আমি এই চিঠিটা পোস্ট করতে চাই।
কর্মকর্তা: হুম। প্রাপকের ঠিকানা কী লিখব?
শাহীন: জাতীয় জাদুঘর।
কর্মকর্তা: কিছু মনে করবেন না, আপনি জাদুঘরে চিঠি পাঠাচ্ছেন কেন?
শাহীন: কারণ, আমি শুনেছি আপনারা চিঠি পৌঁছাতে অনেক দেরি করেন। যত দিনে চিঠিটা পৌঁছবে, তত দিনে চিঠির নিশ্চয়ই একটা প্রত্নতাত্ত্বিক মূল্য তৈরি হবে।
[স্প্যানিশ শিখুন http://adf.ly/X5Q3A ]


 ৩.বড় কর্তার সেদিন মেজাজ খুবই খারাপ। অফিসে ঢুকেই দেখলেন পিয়নটা হাতে কিছু কাগজ নিয়ে ঘুরে বেড়াচ্ছে।
বড় কর্তা: এই, কাজের কাজ তো কিছু করিস না। হাতে কী?
পিয়ন: স্যার চিঠি।
বড় কর্তা: কোন ছাগলের চিঠি?
পিয়ন: স্যার আপনার।
বড় কর্তা: কোন গাধা লিখেছে?
পিয়ন: স্যার আপনার বাবা! [ব্যাবসায় গতি আনতে ভিজিট করুন http://adf.ly/X4lfL ]

৪.অফিসের নতুন বড়কর্তা কাজের ব্যাপারে খুব কড়া। কাউকে একবিন্দু ছাড় দেন না। চাকরির প্রথম সপ্তাহেই একদিন খেপে গেলেন তিনি। রেগেমেগে রুম থেকে বেরিয়েই এক লোককে পাকড়াও করলেন। অফিসের সবার সামনে চিৎকার করে বললেন, ‘সপ্তাহে কত টাকা মাইনে পাও তুমি, শুনি?’
লোকটা ভয়ে কাঁপতে কাঁপতে বলল, ‘৩০০০ টাকা’।
বড়কর্তা তাঁর মুখের ওপর ৩০০০ টাকা ছুড়ে দিয়ে বললেন, ‘এই নাও তোমার এ সপ্তাহের মাইনে, আর বেরিয়ে যাও।’
লোকটা বেরিয়ে যাওয়ার পর বললেন বড়কর্তা, ‘প্রয়োজন হলে এভাবেই অফিসের প্রত্যেককে বের করে দেব আমি। যাই হোক, ওই লোকটা আমাদের অফিসে কী কাজ করে?’
কর্মচারীদের একজন বলল, ‘স্যার, ও আমাদের এখানে পিৎজা ডেলিভারি দেয়!’ [জিসান ফটোগ্রাফি http://adf.ly/X5Qnd]


৫. বসের সঙ্গে ফোনে কথা হচ্ছে কর্মচারীর।
কর্মচারী: স্যার, আজকে আমার শরীরটা খুব খারাপ। আজ অফিসে আসতে পারব না।
বস: শরীর খারাপ থাকলে আমি কী করি জানো? আমার প্রেমিকার সঙ্গে রিকশায় ঘুরে বেড়াই, বেশ ভালো লাগে। তুমিও চেষ্টা করে দেখতে পারো।
কিছুক্ষণ পর বসকে ফোন করলেন কর্মচারী। বললেন, ‘স্যার, আপনার বুদ্ধিটা বেশ কাজে লেগেছে। রিকশায় ঘুরে খুব ভালো লাগছে। আপনার প্রেমিকাও বেশ স্মার্ট, রিকশা ভাড়াটা সেই দেবে বলেছে…! [পার্ট টাইম জবের জন্য http://adf.ly/X5R30]

7:36 AM

মহেশ ফেসবুক ভার্সন

তর্করত্ন wrote on গফুর’s wall- “কি রে পাষণ্ড;নিজে ফেসবুক ব্যবহার করিস;মহেশের একটা আকাউন্ট খুলে দিতে পারিস না!এটা হচ্ছে কি শুনি?এ হিঁদুর গাঁ; ব্রাহ্মণ জমিদার সে খেয়াল আছে?”
মানিক ঘোষ and 4 others like this
[মোবাইলে বোনাস পেতে চান? এখুনি ঘুরে আসুন   http://adf.ly/X38mI ]
গফুরের কমেন্ট-“কি করব, এমনি তে ডায়াল আপ ব্যবহার করি তাও BTCL এর।। ২-৩ kb স্পীড… নিজে ব্যবহার করব না মহেশকে দিব বলেন বাবু? :(“
আমিনা like this
[Samsung মোবাইল জিতুন http://adf.ly/X39B4 ]

তর্করত্নের কমেন্ট-“ তো জমিদার মহাশয় কি তার wifi বাবহার করতে দিবে? রাম রাজত্বে বাস করিস;তার নিন্দে করে মরিস। উনি জানলে তোকে জ্যান্ত কবর দিবে…জানিস”আমেনা wrote on গফুর’s wall- “ বাবা বাবা… মানিক ঘোষেরা মহেশকে block করেছে।“
গফুরের কমেন্ট- “ কি কেন?”
আমেনার কমেন্ট-“মানিক ঘোষেরা নাকি একটা ঘাসক্ষেতের ছবি দিছিল…মহেশ নাকি তাতে like দিছে…এখন বলছে জরিমানা না দিলে ওরে unblock করব না”
গফুরের কমেন্ট-“জরিমানা! আমার ভাঙা আই.পি.এস টা আবার বন্ধক দিতে হবে;বুঝতে পারতিছি”শিবচরণবাবু wrote on ‘কাশিপুর জমিদারি’ group’s wall- “ গফুরকে একটা কঠিন শাস্তি দিতে হবে… তার গরু মহেশ যখন তখন জার প্রোফাইলে ঢুঁকে যা খুশি তাই করতেছে…আমার ছোট মেয়ের প্রোফাইলে wall এ লিখে ‘হাম্বা’… সাহস কত…”
তর্করত্ন and 6 others like this
[ব্যাবসায় গতি আনতে ভিজিট করুন http://adf.ly/X4lfL ]

তর্করত্নের কমেন্ট-“ ঠিক ঠিক… মহেশ তো অবলা জীব… সে এসব করতেই পারে… গফুর দেখবে না এসব…গফুরের আকাউন্ট ডিলিট করা হোক”
গফুরের কমেন্ট-“ নিজের টাকা দিয়ে ইন্টারনেট বাবহার করি… আমি আকাউন্ট ডিলিট করব না”
আমিনা like this
[এয়ারটেল এ ফ্রি ইন্টারনেট http://adf.ly/X39QZ ]
শিবচরণবাবুর কমেন্ট- “এত বড় কথা… যা আজকে থেকে কাশিপুরের সবাই তোকে ব্লক করবে…এটা আমার হুকুম”
তর্করত্ন and 4 others like this
[ঘরে বসেই আয় করুন http://adf.ly/X38LW ]

গফুরের কমেন্ট-“ মহেশের জন্য আমার আজ এই অবস্থা…ওর যে কি হাল করব দাঁড়াও…”